পাহাড়ে কি জেনোসাইড চলছে?

 


আজ দুপুরে সংবাদ এলো চট্টগ্রাম কারাগারে এক বম তরুণের মৃত্যু হয়েছে। কুকি-চীন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। শুধু তিনি নন্, গণগ্রেপ্তার চলেছে। নারী, শিশু, থ্যালসেমিয়া রোগী, গর্ভবতী মা, তরুণ, বৃদ্ধ-যাকে বলে নির্বিচার গ্রেপ্তার বেথেলপাড়ায়।

সেদিন ছিল এপ্রিল ২০২৪ সাল। রুমায় সোনালী ব্যাংকে হামলা হয়েছে ২রা এপ্রিল। গ্রেপ্তারকারীদের ভাষায় অভিযানে গ্রেপ্তার। ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী, রাষ্ট্রদ্রোহীদের গ্রেপ্তার। ব্যাংকে হামলা হলো ২রা এপ্রিল, অভিযান শুরু হলো এপ্রিল। ব্যাংকে হামলা, পুলিশের অস্ত্রলুট ঘন্টাব্যাপি চলেছে। সেনাবাহিনী বিজিবি ব্যটালিয়ন সদর দপ্তর এবং থানার অদুরেই ঘটনা। ঘটনাস্থলের পাশে বেথেলপাড়ায় দুঃসাহসিক অভিযানের দল পৌঁছতে সময় লেগেছে দিন। অভিযানকারীরা জীবনের ঝুকি নিয়ে গ্রেপ্তার করলেন, দুধর্ষ সন্ত্রাসী নারী, গর্ভবতী মা, থ্যালাসেমিয়া রোগী। ওই গ্রেপ্তারদের এক তরুণ আজ মারা গেছেন। গ্রেপ্তারের আগে কী সুন্দর, সুঠাম চেহারা ছিল তাঁর।

এখনও দুইজন থ্যালাসেমিয়া রোগী, ২৫ নারী, তিনজন শিশুসহ শতাধিক বম বান্দরবান চট্টগ্রামের কারাগারে রয়েছেন। মাসখানেক আগেও এক খুমি জনগোষ্ঠীর স্কুল শিক্ষিকাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আত্মীয়স্বজনরা আদালত থেকে কয়েকজনকে জামিনের চেষ্টা করছেন। পরিবারের লোকজন জানিয়েছেন, আদালত একটি মামলায় জামিন দিলে অশরীরি Holy soul আরও দুইটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়। জামিনে বের হওয়ার সুযোগ নেই। এরকম মামলা আছে ২২ থেকে ২৪টি।

বমদের সর্বশেষ অবস্থা হচ্ছে, প্রায় ১৩ হাজার বম জনগোষ্ঠীর প্রায় চার হাজার সীমান্ত অতিক্রম করেছে। ছয়টি পাড়া উচ্ছেদ হয়েছে। দুইটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ হয়ে গেছে। সীমান্ত অতিক্রমকারীরা কেউ কেউ ফিরে আসার চেষ্টা করছে। ইতিমধ্যে ১৫-১৬টি পরিবার ফিরে এসেছে। রুমায় মাইক্রো গাজার অবস্থা কিছুটা উন্নতি হয়েছে। কেএনএফ নামধারী স্বপ্নদোষ হওয়া কতিপয়দের এবং ছেড়া কাঁথায় ঘুম পাড়ানো তাদের স্বপ্নদ্রষ্টাদের অনুশোচনা আছে কিনা জানি না।

এই নারী, শিশু, থ্যালাসেমিয়া রোগী সন্ত্রাসীদের আদালতে হাজির করার সময় আকাশ ভেঙে পড়ার মতো অবস্থা। আসামীর গাড়ির সামনে, পেছনে র‌্যাব পুলিশের ভারি অস্ত্রে সজ্জিত ডজনখানেক গাড়ি, সতর্ক সাইরেন বাজিয়ে চলছে আদালতের দিকে। মানে, ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের অতিমানব তৈরি করতে গিয়ে তৈরি হওয়া দানব আসছে... দানব আসছে... সবাই সতর্ক হোন।

এই দানব সাজনোর অর্থ কী হতে পারে? হতে পারে, একটা ভয়ঙ্কর আতঙ্কজনক বয়ান বা ন্যারেটিভ তৈরি করা। যাতে করে একদিকে তাদের গ্রেপ্তার, জামিনের আবেদনের সুযোগ না দেওয়ার, কারাগারে দিনের পর আটকে রাখার বৈধতা জায়েজ করা যায়। মানুষের মধ্যে বদ্ধমূল ধারণা হয়, এই ভয়ঙ্করদের গ্রেপ্তার করা আসলেই উচিৎ কাজ হয়েছে। কারাগারে রাখাও দরকার।

অপরদিকে বম জনগোষ্ঠীসহ পাহাড়ি মানুষদের জন্য নতি স্বীকারের বার্তা দেওয়া। মোসাহেবিপনা না করলে সবার এই দশা হবে। পাহাড়ে যুগের পর যুগ এভাবে চলছে। বয়ানে তুলে ধরা হয়, মানুষের, রাষ্ট্রের অখণ্ডতার নিরাপত্তা এই ভয়ঙ্ক দানবদের হাত থেকে রক্ষা করতে হবে।

আমি জানি না, এখানে জেনোসাইড অ্যাপ্রোচে নিরাপত্তার বয়ান তৈরি হচ্ছে কি না। যদি হয়ে থাকে, না হলে মঙ্গল, যারা রাষ্ট্রের অখণ্ডতা রক্ষার বয়ানে রাজপথে আদিবাসী তাদের পরিচয় নিয়ে হেইট স্পীচ দিচ্ছেন, সেই স্পীচ কিন্তু কোন এক সময় জেনোসাইডাল জাষ্টিসে প্রামাণ্য আলামত হতে পারে।

*লেখাটি সাংবাদিক বুদ্ধজ্যোতি চাকমার ফেইসবুক ওয়াল থেকে সংগৃহীত।

উচ্ছেদ আতঙ্কে ধর্মতলার ৫৩টি দলিত-আদিবাসী পরিবার

 


যশোরের ধর্মতলা কর্মকারপাড়ার ৫৩টি ভূমিহীন দলিত -আদিবাসী পরিবারকে উচ্ছেদ চেষ্টা বন্ধ এবং স্থায়ীভাবে পুনর্বাসনের দাবি জানিয়েছে বিডিইআরএম নাগরিক উদ্যোগ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় যশোর প্রেসক্লাবের শহীদ সাংবাদিক আর এম সাইফুর আলম মুকুল মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে দাবি জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বাংলাদেশ দলিত বঞ্চিত জনগোষ্ঠী অধিকার আন্দোলনের (বিডিইআরএম) কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শিপন কুমার রবিদাস। তিনি জানান, যশোরের সদর উপজেলার নং আরবপুর ইউনিয়নের ধর্মতলা কর্মকারপাড়ায় সুদীর্ঘকাল থেকে ৫৩টি দলিত আদিবাসী পরিবার বসবাস করে আসছে। কর্মকার, বাগদী ঘাসীমালো জনগোষ্ঠীর এই মানুষেরা তৎকালীন সময়ে অবিভক্ত ভারত উপমহাদেশে অঞ্চলে রেললাইন স্থাপন, কৃষি, দিন মজুরিসহ সমাজের নানা রকম সেবামূলক পেশায় যুক্ত হয়।

শিপন রবিদাস আরও জানান, সাম্প্রতিক সময়ে এই আদিবাসী-দলিত পরিবারগুলো উচ্ছেদের হুমকির শিকার হয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছে। দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে এই এলাকায় বাস করে আসা এই পরিবারগুলি আজ জীবন-জীবিকা হারানোর আশঙ্কায় দিন পার করছে। আমরা মনে করি, এই উচ্ছেদ কার্যক্রম একটি মানবাধিকার লঙ্ঘনের সামিল, যা বাংলাদেশের সংবিধান, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার চুক্তি এবং সামাজিক ন্যায়বিচারের মৌলিক নীতির পরিপন্থী।

সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য রিনা কর্মকার, উষা রানী বাগদী, সুমিত্রা কর্মকার। সংহতি জানিয়ে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোরের আহবায়ক রাশেদ খান, শাশ্বতী দলিত নারী শিশু উন্নয়ন সংস্থা নির্বাহী পরিচালক আয়নামতি বিশ্বাস, নাগরিক উদ্যোগের সহকারী মাঠ সমন্বকারী নাসির উদ্দীন, যশোর পৌরসভা শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক হিরন লাল সরকার প্রমুখ।

বক্তাগণ বলেন, ধর্মতলার কর্মকারপাড়ার মানুষগুলো কোনোঅবৈধ দখলদার নয়। তারা দেশেরই নাগরিক, এবং তাদের বাসস্থানের অধিকার একটি মৌলিক মানবাধিকার। তাদের জীবন, অস্তিত্ব এবং সম্মান রক্ষা করা রাষ্ট্র সমাজের সম্মিলিত দায়িত্ব।

নেতৃবৃন্দের অভিযোগ, সড়ক ও জনপথ বিভাগ থেকে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর এই মানুষদের সরে যেতে বলা হয়েছে। কিন্তু তাদের কোনো কাগজপত্র দেওয়া হয়নি।

ব্যাপারে সড়ক জনপথ অধিদপ্তর যশোরের নির্বাহী পরিচালক গোলাম কিবরিয়া জানান, ধর্মতলায় উচ্ছেদ নোটিশের বিষয়টি তার জানা নেই। যে প্রকল্পের অধীনে ওই এলাকায় কাজ হচ্ছে, সেই প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বিষয়টি বলতে পারবেন।

চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বম যুবকের মৃত্যু

 


চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী অবস্থায় এক আদিবাসী যুবকের মৃত্যু হয়েছে। তাঁর নাম লাল প্লে কিং বম। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।  

লাল প্লে কিং বম বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলার বেথেল পাড়ার বাসিন্দা। প্রয়োজনীয় চিকিৎসার অভাব ও নির্যাতনের কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

গত বছর ২ ও ৩ এপ্রিল রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনাকে কেন্দ্র করে যৌথবাহিনীর কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) বিরোধী অভিযানে ৮ এপ্রিল বেথেল পাড়া থেকে নারীসহ একসাথে ৪৯ জনকে গ্রেফতার করে। তাদের মধ্যে লাল প্লে কিং বম ছিলেন একজন।

গ্রেফতারের পর থেকে দীর্ঘ এক বছরের অধিক সময় বিনা বিচারে কারাগারে আটক রেখে বম জাতিসত্তার বন্দীদের ওপর নিপীড়ন চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এমনকি অসুস্থদের সঠিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে না। যার কারণে লাল প্লে কিংয়ের মৃত্যু হয়েছে।

তবে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ তত্ত্বাবধায়ক ইকবাল গণমাধ্যমকে জানান, কারাগারের কর্ণফুলী ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে বন্দী ছিলেন লাল প্লে বম। আজ সকাল আটটার দিকে ঘুম থেকে ওঠে চিৎকার শুরু করেন তিনি। তাঁর হাত-পায়ে খিঁচুনি এসে যায়।

দ্রুত কারা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ সময় চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।

গাছবোঝাই গাড়ি উল্টে প্রাণ গেল ৩ আদিবাসী শ্রমিকের

 

রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে গাছবোঝাই গাড়ি উল্টে তিন আদিবাসী নির্মাণ শ্রমিক প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন চালকসহ আরও দুইজন। বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিকালে উপজেলার সীমান্ত সড়কের আর্য্যপুর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন নোয়াচান চাকমা (৫০) নেবারন চাকমা (৩২) লেট্টাউদো চাকমা (৪০)। বাঘাইছড়ি উপজেলার বড় কচুছড়ি, বাঘাইছড়ি ইউনিয়নে তাদের প্রত্যেকের বাড়ি।

আহতরা হলেন গাড়িচালক সুমন চাকমা (৩০) ও সহেল চাকমা (৩৫)। আহত দুজন বাঘাইছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন।

স্থানীয়রা জানান, কচুছড়ি নামক এলাকা থেকে সেগুন কাঠবোঝাই ট্রাক্টর আর্য্যপুর জিরো পয়েন্ট এলাকায় আসার পথে রাবার বাগান এলাকায় গাড়ি উল্টে যায়। আহতদের উদ্ধার করে বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) শিরিন আকতার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সীমান্ত সড়কের আর্য্যপুর এলাকায় গাড়ি উল্টে ঘটনাস্থলে ৩ নির্মাণশ্রমিক নিহত হয়েছেন।

নিহতদের লাশ উদ্ধারে পুলিশ ও দমকল বাহিনীর সদস্যরা কাজ করছেন।

ধর্ষণচেষ্টার শিকার আদিবাসী নারী ও তাঁর পরিবারকে গ্রামছাড়া করার হুমকি

 


রাজশাহীর তানোরে ধর্ষণচেষ্টার শিকার আদিবাসী নারী ও তাঁর পরিবারকে গ্রামছাড়া করার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার বাধাঁইড় ইউপির নারায়নপুর গ্রামের খাইরুল ইসলাম ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ উঠেছে।

অভিযুক্ত খাইরুল ইসলাম বাধাঁইড় ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা কামরুজ্জামান হেনার সহোদর ভাই। পুলিশ ও এলাকাবাসি সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে একান্নপুর আদিবাসী গ্রামের এক আদিবাসী নারীকে কু-প্রস্তাব ও নানা প্রলোভন দিয়ে আসছিলেন খাইরুল। গত ১৩ মে, মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে বাড়ি ফাঁকা পেয়ে খাইরুল ধর্ষণের উদ্দেশ্যে ওই নারীর ঘরে প্রবেশ করে জাপটে ধরে। এ সময় ওই নারীর চিৎকারে প্রতিবেশিরা ছুটে এসে তাকে বিধস্ত অবস্থায় উদ্ধার করে।

এ ঘটনায় পরের দিন (১৪ মে, বুধবার) ভিকটিম ওই নারী মুন্ডুমালা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে অভিযোগ করতে গেলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ ইন্সপেক্টর থানায় অভিযোগ দায়ের করার পরামর্শ দেন। অভিযোগ দেবার বিষয়টি জানাজানি হলে ভিকটিম ও তার পরিবারকে গ্রামছাড়া করার জন্য বিভিন্ন ধরণের হুমকি-ধমকি দেয় খাইরুল ও তাঁর সহযোগীরা।

তানোর উপজেলার বাধাইড় ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা কামরুজ্জামান হেনা বলেন, এমন ঘটনা আমার জানা নেই। তবে তার চলাফেরা ভালো নয়। 

থানায় অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশ খাইরুল ইসলামকে গ্রেফতার করেছে। ধর্ষণচেষ্টার বিষয়ে সত্যতা প্রমাণে থানায় মামলা রুজু করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ।

তানোর থানার মুন্ডুমালা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ ইন্সপেক্টর শ্রী কমলেশ বলেন, ‘ধর্ষণ হয়নি, ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছিল বলে ভিকটিমের অভিযোগের প্রেক্ষিতে খাইরুলকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পুলিশ স্কটের মাধ্যমে তাকে সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞ আদালতে পাঠানো হবে।’

© all rights reserved - Janajatir Kantho